চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলায় ভুক্তভোগীর দোষ খুঁজতে গিয়ে শ্রেণী বৈষম্য, শ্রেণী শোষণ আবিষ্কার করলেন আব্দুর রহিম আল মাদারী, এই ব্যাটা ঠিক কইরা নাম লেখ, মানে আল মাদানী।
আরটিভির করা রিপোর্ট যেখানে ধর্ষিতার মা ধর্ষকের পিতার সম্ভাব্য দূর্নীতি কথা বলছিলেন তার নিচে মাদা…নী লিখেন-
বাবার টাকা আছে বলেই তো মেয়ের লোভি মা রাত ১২ টা বাজে তার মেয়েকে এই ছেলের বিছানায় পাঠিয়েছে।
ছোট্ট এই কমেন্টে তিনি আইনশৃঙখলা রক্ষাকারী বাহিনীতে পূঁজিবাদের প্রভাবের পাশাপাশি পূঁজিবাদ কীভাবে মানুষের নৈতিক অবক্ষয় ঘটায় তার দিকেও আলোকপাত করেছেন। পূঁজিবাদী ব্যবস্থায় যৌনতা ও বিচার যে পণ্য সে বিষয়ে তার জ্ঞানগর্ভ মতামত পড়ে তাকে কার্ল মার্ক্সের সাথে তুলনা করেছেন অনেকেই। তবে মার্ক্সের মত দাড়ি না থাকায় অনেকেই “মাকুন্দা মার্ক্স চাই না” বলে অনেকে তাকে রিজেক্ট করে দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে বাসদ, জাসদ, সহ আর সকল সদ ব্যর্থ হলেও এই মাদানী সফল হয়েছেন। তিনি ডিক্টেটরশীপ অফ দ্যা প্রলেতারিয়েত কবে শুরু করবেন তা জানা যায় নি৷
অনেকে আবার accidentally communist বলে তাকে রিজেক্ট করে দিয়েছেন৷ এ বিষয়ে তার মন্তব্য নেয়া যায় নি কারণ he can not string words together in a sentence.