ইসলামের হাদিসে অনেক কিছুই লেখা আছে যায় ব্যাখ্যা ইসলাম দিতে পারে না। আর এগুলো নিয়ে প্রশ্ন করলেই বলে না না এগুলো ত্ব এই সময়ের জন্য প্রযোজ্য নয়। তাহলে বিশ্বাস করবো কি? আমরা কি বোকার শহরে বাস করছি? আমরা কি ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারব না নাকি আমাদের প্রশ্ন তলার অধিকার নেই ? প্রশ্ন তুললেই কি কল্লা ফেলে দেবে? নাকি গলা কেটে রগ কেটে কতল করা হবে? এরকম প্রশ্ন যদি আসে তাহলে চুপ করে থাকাটাও মহা মুশকিল। কি করা যায়?
১২৬. জ্বীন প্রজাতি আগুনের তৈরি। নক্ষত্রগুলি আগুনের তৈরি। অতএব এক একটা নক্ষত্র হচ্ছে এক একটা জ্বীন। সূর্যও আগুনের তৈরি। তাই সূর্য একটি জ্বীন। আমরা আছি জ্বীনের আলো ও তাপতলে। ১২৭. [মুসলিম হাদিস, নাম্বার: ৫৬৯৮] কুতায়বা ইবনু সাঈদ সাকাফী (রহঃ) আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সাথে আরজ এলাকায় সফর করছিলাম। তখন এক কবি কবিতা আবৃতি করতে করতে আসতে লাগল। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ শয়তানটাকে ধরে ফেল কিংবা (বর্ণনা সন্দেহ, তিনি বললেন) শয়তানটাকে রুখে দাও। কোন লোকের পেট পুঁজে ভর্তি হয়ে যাওয়া কবিতায় ভর্তি হওয়া থেকে উত্তম। [মুসলিম হাদিস, নাম্বার: ৫৬৯৭] মুহাম্মদ ইবনু মূসান্না ও মুহাম্মাদ ইবনু বাশশার (রহঃ) সা’দ (রাঃ) সুত্রে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ কোন ব্যক্তির পেট পুঁজে ভর্তি হয়ে যাওয়া যা তার পেটকে পটিয়ে নষ্ট করে দেয়, তা কবিতায় ভর্তি হওয়ার চাইতে উত্তম।
আমাদের মহানবীর কাছে কবিতা অপেক্ষা পুঁজ উত্তম ছিল। পৃথিবীর বড় বড় কবি যেমন, শেকসশিয়র, শেলী, কিটস, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, ওমর খৈয়াম প্রমুখেরা যদি অজস্র কবিতা রচনা না করে অজস্র পুঁজ ও পুঁজের নদী রচনা করতেন, কতোই না উত্তম হতো। ১২৮. আল্ল্যা কাবাঘরে থাকে। কাবাঘরের উপর দিয়ে যখন প্লেন উড়ে যায় তখন আল্ল্যা প্লেনের যাত্রীদের পায়ের তলে পড়ে যায়। ১২৯. কোনো এক ইতিহাস-প্রসিদ্ধ শ্বশুর তার পুত্রবধূর সাথে পেতেছিল শয্যা। কী লজ্জা! কী লজ্জা! ১৩০. [সহী বুখারী হাদিস, নাম্বার ২৬১০] হযরত ওমর ইবনে ওবায়দুল্লাহর আযাদকৃত গোলাম ও লেখক সালেম আবুন নজর বলেন, আবদুল্লাহ ইবনে আবু আওফা রাঃ তাকে লিখেছিলেন যে, নবী করিম ছঃ বলেছেন, জেনে রাখো, তরবারীর ছায়ার নিচেই জান্নাত।
ইসলামের নবীজি নিজেই বলেছেন, তরবারির নিচেই জান্নাত। এবার আপনারাই বলুন, ইসলামিস্টরা যে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে কুপিয়ে মানুষ খুন করে, এটা কার দোষ?
এখন মোডারেট মুসলমানরা বলবেন এইগুলো ১৪০০ বছরের পুরনো আর একটা অশথর সময়ের সময় এগুলো নাজিল হয়েছিলো। কিন্তু মোল্লারা যদি আজকাল কার জামানায় বলে শয়েই অস্থির সময় এখন রয়য়ে গাছে তাই আগেও যেমন কাফের হত্যা জায়েজ ছিল আজও অমুসলিমদের কয়ে হত্যা করা জায়েজ তখন এই যে আপনারা মোডারেট মুসলমানরা আপনারা কি যুক্তি নিয়ে আসবেন আমাদের বোঝাতে? আমার যানতে মন চায়।