জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে বাংলাদেশ সমকামীদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পক্ষে ভোট দিয়েছে। অবাক হচ্ছেন? আমি অবাক হই না। এটা খুবই স্বাভাবিক। এর জন্য ভোট বাংলাদেশের জন্য খুবই স্বাভাবিক।
তুমি ভাত খাও!
ওহ, মানুষ-
তুমি আজ বুঝবে না, কাল বুঝবে
আপনি আপনার পাছা ঠাপানো এবং শপথ হবে!!!
বলা বাহুল্য: বাংলাদেশ এখনো সমকামী বিষয়ে ব্রিটিশ আইন অনুসরণ করে, যদিও সমকামী সংক্রান্ত আইন ইংল্যান্ড অনেক আগেই পরিবর্তন করেছে। কিন্তু পুরো বিশ্ব যখন এগিয়ে যায়, তখন সৌদির অনুসরণকারী দেশগুলো পিছিয়ে যায়।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও সমকামিতা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। যদিও বাংলাদেশে সমকামিতার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নয়, তবে দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারায় সমকামিতাকে সর্বোচ্চ অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে এবং সর্বনিম্ন দশ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও জরিমানা করা হয়েছে।
আপনার সন্তানদের আত্মপরিচয় লুকিয়ে মরতে দিন, তাহলে কি? তারা অন্তত তাদের সমকামী পরিচয় প্রকাশ করে আপনার পরিবারের সুনাম নষ্ট করবে না।
তারা যদি আত্মহত্যা করে, তাদের করতে দাও! পরিবারে কালো ভেড়া না থাকাই ভালো। এক কাজ কর। আপনার সন্তানের জন্মের সাথে সাথে জিজ্ঞাসা করুন, আপনি কি ভবিষ্যতে সমকামী হবেন? আগে বলুন, না হলে ভবিষ্যতে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেব। আমরা তোমার গলা কেটে ফেলব অথবা পুড়িয়ে মেরে ফেলব।
চাচা-চাচী ও ভোটাররা, সত্যিটা বলি। আপনার সন্তানের সবচেয়ে বড় দোষ হল সে আপনার ঘরে জন্মেছে, সে বাংলাদেশে জন্মেছে। সে নাবালক! প্রকৃতির 10% প্রাণী সমকামী। আপনি কি হিসাব করে দেখেছেন, 17 কোটি মানুষের দেশে 10% সমকামীর আনুমানিক সংখ্যা কত?
আসলে এসব কথা খোলাখুলি বলা উচিত নয়। আল্লাহ পাপ করবে, ঈশ্বর উল্টো ঝুলবে। সাবধান! খুব ভালো। এবার জয়-বাংলা, এগিয়ে চল।
